১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দে ইস্ট পাকিস্তান মিউজিক কম্পিটিশনে আধুনিক গানে ১ম হয়ে স্বর্ণপদক ও পল্লীগীতিতে ২য় হয়ে রৌপ্যপদক অর্জন করেন। তারপর থেকে রেডিও পাকিস্তান ও পাকিস্তান টেলিভিশন কর্পোরেশন সঙ্গীত পরিবেশন করেন।
বাবা সরকারী চাকুরী করতেন বিধায় তিমির নন্দীকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ঘুরতে হয়। সেই সূত্রে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন গুণী শিল্পীর সান্নিধ্য পেয়েছিলেন।
১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গান গেয়ে প্রেরণা জেুগিয়েছেন মুক্তিকামী লাখো যোদ্ধাকে।
১৯৭২ সালে তিনি ওস্তাদ মুন্শী রইস উদ্দিনের কাছে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে তালিম নেন। পাশাপাশি নজরুল ও গণসঙ্গীতের প্রখ্যাত শিল্পী, সুরকার শেখ লুৎফর রহমান ও সুখেন চক্রবর্ত্তীর কাছে চলতে থাকে গানের চর্চা।
তিনি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে গুরু হিসেবে পেয়েছেন ওস্তাদ দুলাল কৃষ্ণ দেবনাথ, ওস্তাদ হরিপদ দাশ, ওস্তাদ আমিনুল ইসলামসহ অনেককে। পরে সুধীন দাশ, অজিত রায়, সুজেয় শ্যামসহ আরও অনেকের কাছেই শেখার সুযোগ পান।
© 2025 আজ গানের দিন। সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত।